গজারিয়ার ইয়াবা সম্রাট বেল্লালের খুটির জোর কোথায় ?

অানোয়ার পঞ্চায়েত মিলন• লালমোহন গজারিয়ার মাদক সম্রাট বেল্লালের খুটির জোর কোথায়?  কৌতুহল এলাকার সচেতন মহলের। জানা গেছে, ইয়াবা ও গাঁজার ব্যাবসা বীরদপে চালিয়ে যাচ্ছে বেল্লাল।
দুইটি মামলার ওয়ারেন্ট থাকা স্বত্বেও পুলিশের নাকের ডগাদিয়ে প্রতিদিন মোটরসাইকেল দাবরিয়ে বেরায় কিন্তু পুলিশ তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না ।
বিভিন্ন অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, গজারিয়া বাজারের পুর্ব পাশে হোসেন চৌমুহনী থেকে উত্তরে অাবু ডুবাই বাড়ি পর্যন্ত এই রোডটি বর্তমানে মরন নেশা ইয়াবা রোড নামে পরিচিত । অাবু ডুবাইর ছেলে বেল্লাল হোসেন ডিনার সেখানকার ইয়াবা সম্রাট। দীর্ঘদিন ধরে ওই এলাকায় মাদকের সম্রাজ্য বানিয়ে ফেলেছে। এর উৎপাতে অতিস্ট এলাকাবাসী।
জানা যায়, গজারিয়ার ইলিশাগ্রাম ও রায়পুরাগ্রাম এলাকার মানুষ অাপন নিবাসেই যেন পরবাসী,সন্ত্রাস কবলীত ও জনপদের মানুষের রাতের ভয় চোর নিয়ে অার দিনের অালোয় এলাকার চিহিৃত সন্ত্রাসী, টাউট, বাটপার বেল্লালের রক্ত চ্ক্ষু।
সন্ত্রাস নৈরাজ্য, ছিনতাই,মা বোনের ইজ্জত নিয়ে টানা হেচরা, ছিনতাইর টাকা ভাগবাটোয়ারা নিয়ে চলছে তার জীবন চিত্র। অথচ ঐ এলাকার মানুষ সব সময় শান্তিপ্রিয় ও সহনশীল। কিন্তু এর অত্যাচার ও নির্যাতনে অতিস্ট হয়ে এলাকার ভূক্তভোগী সাধারন মানুষ বিভিন্ন দপ্তরে এর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পাচ্ছে না বলে জানা গেছে। এক দরিদ্র পরিবারের দুই মেয়েকে একই সঙ্গে ধর্ষনেরও অভিযোগ রয়েছে। তবুও তার কিছু হয়নি। তার অপকর্ম হার মানিয়েছে মহাভারতের মহাকাব্যকেও। রিক্সাওয়ালা থেকে শুরু করে অাপার ক্লাশ পর্যন্ত এমন কোন ব্যাক্তি নেই যে তার নাম শুনলে পিলে চমকে না উঠে। এলাকার মায়েরা তাদের সন্তান কে ঘুম পড়ানীর গল্প বলে ঘুম পড়ানোর পরিবর্তে এই ইয়াবা সম্রাট সন্ত্রাসী বেল্লালের নাম বলে ঘুম পরাণ। তার নাম এতই কার্যকর।
স্থানীয় অধ্যশতাধিক নাড়ি/ পুরুষ জানায়, প্রতিদিন গভীর রাতে বেশ কিছু মোটর সাইকেল দিয়ে অপরিচিত কিছু লোক অানাগোনা দেয়, ভয়ে ভয়ে অনেক রাত নির্ঘুমে কেটে যায়। স্থানীয় সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন বরাবরই গজারিয়া কে গুরুত্বের দৃস্টিতে দেখা সত্বেয় প্রশাসনের অবহেলায় তা অপুর্ন থেকে যায়। এখান কার সচেতন মহল অাশায় বুক বাঁধে সামনের সোনালী দিন গুলোর প্রতিক্ষয়।