দৌলতখানে মাছ শিকারি আসামীর পালায়ন

দৌলতখান প্রতিনিধি: দৌলতখানে ১৬ তারিখ সোমবার ভোর ৬ টা থেকে বিকাল ৫ টা পযন্ত মেঘনা নদীতে অভিযান দিয়ে ৫ জেলে আটক করেছে  উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সোহেল মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান রিগান। আটক ৫ জেলের মধ্যে দুই জেলের একমাস করে জেল ও তিন জেলেকে ৫০০০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত ও উপজেলা র্নিবাহী কর্মকর্তা কামাল হোসেন। সূত্রে জানা যায়, গত কয়েক দিন ধরে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নিজে তার অফিসের স্টাফদের নিয়ে মেঘনা নদীতে অভিযান পরিচালনা করে সাথে কোন  পুলিশ সদস্য বা কোন কোষ্ট ঘাটের কর্মকর্তা না নিয়ে, সোমবার ১৬ তারিখ ভোর ৬ টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত মেঘনা নদীতে অভিযান পরিচালনা করে ৫ জেলেকে আটক করে উপজেলা র্নিবাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে তিন জেলেকে ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা ও  দুই জেলে- মোঃ ফারুক (২৩) পিতা কালু মাঝি। বিল্লাল (২২) পিতা কাঞ্চন মাঝিকে একমাস করে জেল দিয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অফিসের সহকারী মনোয়ারকে দিয়ে থানায় পাঠালে পথি মধ্যে ফারুক নামের (২২) আসামী পালিয়ে যায়। অথচ থানায় গিয়ে মৎস্য অফিসের সহকারী মনোয়ার আসামী দু’জনের নাম লিখে দেয়। এর পর থানা কর্তৃপক্ষ আসামী বুঝিয়ে নেওয়ার সময় দেখে ফারুক নামে আসামী নেই। এ বিষয় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার  সাথে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি খোজ নিয়ে দেখতেছি। অফিস সহকারী মনোয়ার এর সাথে জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্যারের সাথে কথা বলেন বলে ফোনটি কেটে দেয়। এর পর থেকে মৎস্য কর্মকর্তার ব্যবহৃত  ০১৭১৪৯৩৯৩০৩ ফোনটি দুঃখিত বলে পাওয়া যায়। এ বিষয় উপজেলা র্নিবাহী কর্মকর্তা কামাল হোসেন এর সাথে রাত ৮ টা ৩০ মিঃ এর সময়  যোগাযোগ করলে তিনি ফোনটি রিসিব করেনি।

কেজে/এইচএমএন