শিরোনাম:
●   ভোলার কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে চাঁদপুরের মোহনায় অগ্নিকাণ্ড ●   উদ্ভাস-উন্মেষ-উত্তরণ এখন দ্বীপ জেলা ভোলায় ●   ভোলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আ’লীগের সমর্থিত প্রার্থী বশীর উল্লাহ সভাপতি, সম্পাদক মাহাবুবুল হক লিটু নির্বাচিত ●   ভোলা জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় ●   চরফ্যাশনে দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়লো চট্টগ্রামগামী বাস ●   ডয়েসে ভ্যালী ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনিস্টিটিউটের যৌথ আয়োজনে প্রিন্ট পত্রিকার সম্পাদকদের কর্মশালা সম্পন্ন ●   ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ●   ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ●   ভোলায় জমি দখলের খবর পেয়ে স্ট্রোক করে মারা গেলেন প্রবাসী ●   ভোলার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ভোলা, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

ভোলার সংবাদ
মঙ্গলবার ● ৩০ আগস্ট ২০১৬
প্রথম পাতা » বিশ্ব » রাখাল থেকে মন্ত্রী
প্রথম পাতা » বিশ্ব » রাখাল থেকে মন্ত্রী
৫০৩ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ৩০ আগস্ট ২০১৬
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

রাখাল থেকে মন্ত্রী

 ---

ডেস্ক: শরণার্থীরা বোঝা নয় অনুপ্রেরণা। এমন ধারণা বদ্ধমূল করলেন ফ্রান্সের শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক মন্ত্রী নাজাত বিলকেসম।

মরক্কোতে এই রাখাল বালিকার মন্ত্রী হওয়ার গল্পটি নতুন করে ভাবতে বাধ্য করছে উন্নত বিশ্বকে। আসলেই কি শরণার্থীরা বোঝা, নাকি সম্পদ?

নাজাত বিলকেসম তার শৈশব কাটিয়েছে দরিদ্রতার মধ্যে। সেখান থেকে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলে এখন ফ্রান্সের একজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী তিনি। এই নারী প্রমাণ করেছেন দরিদ্রতার মধ্যে কাটিয়েও সফল হতে পারে একজন।

মরক্কোর নাদোর নামের ছোট একটি গ্রামে ১৯৭৭ সালে জন্ম নেন নাজাত বিলকেসম। তার বাবা ফ্রান্সে নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করছিল। এক সময় তার বাবা পরিবার সহ ফ্রান্সে চলে আসে। বাবার ডাকে ১৯৮২ সালে সে ফ্রান্সের আমিয়ানসে এসে বসবাস শুরু। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে প্যারিস ইনিস্টিটিউট অব পলিটিক্স স্টাডিজ থেকে ২০০২ সালে সে তার গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করে। এরপর সোসিয়ালিস্ট পার্টির হয়ে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন তিনি।

রোহনে আলপিনেসে নাজাত কাউন্সিল উইমেন হিসেবে নির্বাচিত হয়ে ২০০৮ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। একই বছর তিনি রোহনের কাউন্সিল জেনারেল হিসেবে নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক হিসেবে এ সময় থেকে তিনি সুপরিচিতি পান। প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাদঁ অধীনে ২০১২ সালে তিনি নারী অধিকার ও সরকারের পক্ষ থেকে নারীদের প্রতিনিধি হিসেবে নিয়োগ পান। সর্বশেষে ২০১৪ সালে শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে তিনি নিয়োগ লাভ করেন।

এই দীর্ঘ পথে তিনি বারবার দেশটির কনজারভেটিভ পার্টির বাজে মন্তব্যের শিকার হন। তার কারণ তিনি মরক্কো থেকে আসা একজন মুসলিম নারী, যার শৈশব কেটেছে রাখাল হিসেবে। দলটি নিয়মিত তার বিরুদ্ধে দোষারোপ করে যায় এবং তার পোশাকের ব্যবহার নিয়ে সমালোচনা করে। কিন্তু তাদের প্রতিটি সমালোচনার জবাব দেন নাজাত।





আর্কাইভ


© 2024 দ্বীপের সাথে ২৪ ঘণ্টা Bholar Sangbad, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।