![আবেদের নাম শুনেছি, কখনও দেখিনি : পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান](https://www.bholarsangbad.com/cloud/archives/2024/07/172053842-micro.jpg)
![ভোলার সংবাদ](https://www.bholarsangbad.com/cloud/archives/fileman/logo-default.png)
মঙ্গলবার ● ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৬
প্রথম পাতা » কৃষি » লালমোহনে সরিষা ফুলের গন্ধে মুগ্ধ পল্লী অঞ্চল
লালমোহনে সরিষা ফুলের গন্ধে মুগ্ধ পল্লী অঞ্চল
এম.আর পারভেজ : ভোলার লালমোহনে সরিষা ফুলের গন্ধে মুগ্ধ হয়ে উঠেছে পল্লী অঞ্চল । গত মৌসুমে সরিষার বাম্পার পলন ও বাজার মূল্য ভালো পাওয়ায় এবারো সরিষা চাষে ঝুঁকেছেন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের চাষিরা। সরিষা চাষে উৎপাদন খরচ কম এবং অল্প সময়ে কম পরিচর্যায় সরিষা উৎপাদন করা যায়। তাছাড়া সরিষা থেকে নিজেদের ভোজ্য তেল ,খাদ্য ও জালানির চাহিদা পুরণ হয় বলে কৃষকের কাছে সারিষা চাষের কদর দিন দিন বাড়ছে। কৃষি অফিস থেকে এবছর ৯ শত মেট্রিক টন সরিষা উৎপাদনের লক্ষ মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। সরেজমিনে গিয়ে কৃষকদের সাথে আলাপ করে জানা যায়, প্রতি গন্ডায় জমিতে সারের দাম বাড়তি হওয়ায় উৎপাদন খরচ হয় সর্বোচ্ছ ৮ থেকে ৯শ টাকা এর মধ্যে বিজের চেয়ে সারের দামেই অনেক বেশী। জাত ভেদে সরিষার পলন হওয়ায় ৪ থেকে ৫ মণ । মাত্র ৫৫ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে সরিষা পাওয়া যায়। সরিষা তোলার পর একই জমিতে ইরি বোরোর আবাদ খুব সহজে করা যায়, ফলন ও হয় ভালো হয়। কারণ সরিষা গাছের ঝরে পড়া পাতা থেকে জমিতে জৈব সারের চাহিদা পূরণ হয় এবং জমির উর্ব শক্তি বৃদ্ধি পায়। উপজেলা উপ-সহকারি কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সুমন বলেন চলতি মৌসূমে সরিষা আবাদের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৮৫০ হেক্টর জমিতে। তিনি আরো বলেন, কম খরচ এবং অল্প সময়ে অধিক লাভবান হওয়া যায় বলে উপজেলার কৃষকরা সরিষা চাষে দিন দিন উৎসাহি হয়ে উঠেছেন।