শিরোনাম:
●   ভোলার কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে চাঁদপুরের মোহনায় অগ্নিকাণ্ড ●   উদ্ভাস-উন্মেষ-উত্তরণ এখন দ্বীপ জেলা ভোলায় ●   ভোলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আ’লীগের সমর্থিত প্রার্থী বশীর উল্লাহ সভাপতি, সম্পাদক মাহাবুবুল হক লিটু নির্বাচিত ●   ভোলা জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় ●   চরফ্যাশনে দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়লো চট্টগ্রামগামী বাস ●   ডয়েসে ভ্যালী ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনিস্টিটিউটের যৌথ আয়োজনে প্রিন্ট পত্রিকার সম্পাদকদের কর্মশালা সম্পন্ন ●   ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ●   ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ●   ভোলায় জমি দখলের খবর পেয়ে স্ট্রোক করে মারা গেলেন প্রবাসী ●   ভোলার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ভোলা, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১

ভোলার সংবাদ
শুক্রবার ● ১ জুলাই ২০১৬
প্রথম পাতা » অর্থনীতি » অগ্রণী ব্যাংকের এমডিসহ গ্রেফতার ৩
প্রথম পাতা » অর্থনীতি » অগ্রণী ব্যাংকের এমডিসহ গ্রেফতার ৩
৫০৪ বার পঠিত
শুক্রবার ● ১ জুলাই ২০১৬
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

অগ্রণী ব্যাংকের এমডিসহ গ্রেফতার ৩

অগ্রণী ব্যাংকের এমডিসহ গ্রেফতার ৩

ঢাকা • অগ্রণী ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মিজানুর রহমানসহ তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক উপপরিচালক বেনজির আহমেদ জানিয়েছেন। এর আগে সকালে অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ আবদুল হামিদকে অপসারণ করে মিজানুর রহমানকে ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব দেয়া হয়। দায়িত্ব নেয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি গ্রেফতার হলেন। গ্রেফতারকৃত অন্য দুই কর্মকর্তা হলেন- ডিজিএম আখতারুল আলম এবং এজিএম শফিউল্লাহ। এর আগে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৭৯২ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করার ব্যাপারে শুনানি শেষে তাকে অপসারণের সুপারিশ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের স্থায়ী কমিটি। এমডি হিসেবে তার মেয়াদ ছিল আগামী ১০ জুলাই পর্যন্ত। জানা গেছে, ২০১১ সালে অগ্রণী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ প্রধান শাখা থেকে তানাকা ট্রেডকম ইন্টারন্যাশনালকে ১২০ কোটি টাকার ঋণসুবিধা দেয়। পর্ষদের অনুমোদন ছাড়াই এমডি নিজে জামানত পরিবর্তন করে দেন। যদিও এ ক্ষমতা তার ছিলো না। এরপর ২০১৫ সালে ১১ কোটি টাকা ঋণ নবায়ন করে দেন এমডি, পাশাপাশি ৪৬ কোটি টাকা ঋণখেলাপি হওয়ার পরও নিয়মিত দেখানো হয়। ঋণঝুঁকি ব্যবস্থাপনা নীতিমালা, ২০১৩ লঙ্ঘন করে ২০০ কোটি টাকা ঋণপত্র সীমা দুবার নবায়ন করেন এমডি। এ ছাড়া সানমুন গ্রুপের কর্ণধার মিজানুর রহমান মিজান ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ঋণ দিয়ে ব্যাংককে ঝুঁকিতে ফেলেছেন। এমন কয়েকটি অনিয়মের কারণেই তাকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। শুরুতে এমডি সৈয়দ আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ৯০৬ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগ আনা হলেও পরে ৭৯২ কোটি টাকা অনিয়মের জন্য অভিযোগ গঠন করা হয়। এর মধ্যে ৪৩৫ কোটি টাকা ইতিমধ্যে খেলাপি হয়ে গেছে। শুনানি শেষে ২১ জুন স্থায়ী কমিটি তাকে অপসারণের জন্য গভর্নরের কাছে সুপারিশ জমা দেয়।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

© 2024 দ্বীপের সাথে ২৪ ঘণ্টা Bholar Sangbad, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।