শিরোনাম:
●   ভোলার কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে চাঁদপুরের মোহনায় অগ্নিকাণ্ড ●   উদ্ভাস-উন্মেষ-উত্তরণ এখন দ্বীপ জেলা ভোলায় ●   ভোলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আ’লীগের সমর্থিত প্রার্থী বশীর উল্লাহ সভাপতি, সম্পাদক মাহাবুবুল হক লিটু নির্বাচিত ●   ভোলা জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় ●   চরফ্যাশনে দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়লো চট্টগ্রামগামী বাস ●   ডয়েসে ভ্যালী ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনিস্টিটিউটের যৌথ আয়োজনে প্রিন্ট পত্রিকার সম্পাদকদের কর্মশালা সম্পন্ন ●   ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ●   ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ●   ভোলায় জমি দখলের খবর পেয়ে স্ট্রোক করে মারা গেলেন প্রবাসী ●   ভোলার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ভোলা, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১

ভোলার সংবাদ
শনিবার ● ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫
প্রথম পাতা » অর্থনীতি » কোরবানি ঈদের হাওয়ায় মসলার বাজারে আগুন
প্রথম পাতা » অর্থনীতি » কোরবানি ঈদের হাওয়ায় মসলার বাজারে আগুন
৫৪৫ বার পঠিত
শনিবার ● ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

কোরবানি ঈদের হাওয়ায় মসলার বাজারে আগুন

কোরবানি ঈদের হাওয়ায় মসলার বাজারে আগুন

ঢাকা • আসন্ন কোরবানির ঈদের (ঈদুল আজহা) হাওয়া রীতিমতো মসলার বাজারে আগুন লাগিয়েছে। প্রতিবছরের মতো এবারও ঈদ উপলক্ষে বেড়েই চলেছে মসলার চাহিদা। আর এ সুযোগে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ফায়দা লুটছেন। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম তুলনামূলক কম থাকলেও কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে আমদানিকারকরা মসলার দাম বাড়াচ্ছেন। কালিজিরা-এলাচসহ বিভিন্ন ধরনের মসলা কিনতে ঘাম ঝরছে ক্রেতাদের। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে মসলার পাইকারি দোকানগুলো ঘুরে জানা যায়, গত এক মাসে মসলাজাতীয় পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে কালিজিরার। আগের তুলনায় কালিজিরার দাম বেড়েছে আড়াইগুণেরও বেশি। এক মাস আগে কালিজিরা ১৬০ টাকা কেজি বিক্রি করা হয়েছে, এখন কেজি ৪২০ টাকা। অর্থাৎ কালিজিরার পাইকারি দাম এক মাসের ব্যবধানে কেজিতে প্রায় ২৬০ টাকা বেড়েছে।

এ ছাড়া এক মাসের ব্যবধানে প্রায় দেড়গুণ দাম বেড়েছে এলাচের। ভালমানের এলাচ এক মাস আগে ছিল কেজি ১৩২০, এখন তা কেজি ১৭০০ টাকা। অর্থাৎ ভালমানের এলাচের পাইকারি দাম এক মাসের ব্যবধানে কেজিতে প্রায় ৪০০ টাকা বেড়েছে। কালিজিরা ও এলাচ ছাড়া পাইকারি পর্যায়ে মসলার মূল্য মোটামুটি অপরিবর্তিত রয়েছে। ছোট এলাচ কেজি ১৩৬০ টাকা, বড় এলাচ কেজি ১৭০০, দারুচিনি কেজি ২৬০-২৮০, জিরা কেজি ৩১০-৩৫০, লবঙ্গ কেজি ১১৫০-১২২০, সাদা গোলমরিচ কেজি ১৫৬০-১৬২০, কালো গোলমরিচ কেজি ১০২০, ধনিয়া কেজি ১২০, আলুবোখারা কেজি ৩৯০, কিশমিশ ২৮০-৩২০ ও কাঠবাদাম কেজি ১০২০ টাকা পাইকারি দরে বিক্রি হচ্ছে। কারওয়ানবাজারে মসলার পাইকারি বিক্রেতা রাসেল বানিয়াতি স্টোরের মালিক আকবর হোসেন বলেন, ‘মসলার বাজার অনেকটা স্থিতিশীল রয়েছে। শুধু কালিজিরা ও এলাচের দাম কিছুটা বেড়েছে।’ মূল্যবৃদ্ধির কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমদানিকারকরা মসলার দাম বাড়ালে আমাদের কিছু করার থাকে না।’ খুচরা পর্যায়ে মসলার দামের হেরফের দেখা গেছে। কারওয়ানবাজারে খুচরা পর্যায়ে হলুদের গুঁড়া কেজি ১৬০ টাকা, ধনিয়া গুঁড়া কেজি ১৬০, মরিচের গুঁড়া কেজি ১৭০, জিরার গুঁড়া কেজি ৪০০, গোলমরিচ কেজি ১৫০০, লবঙ্গ কেজি ১৫০০, এলাচ কেজি ১৬০০, তেজপাতা কেজি ২০০, দারুচিনি কেজি ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, মসলার দাম এখনো স্থিতিশীল রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়লে এর প্রভাব পড়ছে। অন্যথায় দাম বাড়বে না।

এদিকে, তরিতরকারির মধ্যে কাঁচামরিচের ঝাল কিছুটা কমেছে। একই সঙ্গে অন্য তরিতরকারির দামও কিছুটা কমেছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে এর দাম কমেছে প্রায় অর্ধেক। সপ্তাহখানেক আগেও দেশি কাঁচামরিচ কেজি ১৮০-২০০ টাকা ছিল, এখন তা ৯০-১০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া শিম কেজি ৯০-১০০ টাকা, করলা কেজি ৪০-৫০, পেঁপে কেজি ২০-২৫, পটল কেজি ৩০, কচুমুখী কেজি ২০-৩০, বেগুন কেজি ৩০, শসা কেজি ৩০ টাকা, চিচিংগা কেজি ৪০, কাঁকরোল কেজি ৪০, কাঁচকলা ডজন ৪০-৪৫, পেঁয়াজ কেজি ৬০-৭০, দেশি কাঁচামরিচ কেজি ৯০-১০০ ও বরবটি কেজি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

© 2024 দ্বীপের সাথে ২৪ ঘণ্টা Bholar Sangbad, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।