শিরোনাম:
●   ভোলার কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে চাঁদপুরের মোহনায় অগ্নিকাণ্ড ●   উদ্ভাস-উন্মেষ-উত্তরণ এখন দ্বীপ জেলা ভোলায় ●   ভোলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আ’লীগের সমর্থিত প্রার্থী বশীর উল্লাহ সভাপতি, সম্পাদক মাহাবুবুল হক লিটু নির্বাচিত ●   ভোলা জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় ●   চরফ্যাশনে দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়লো চট্টগ্রামগামী বাস ●   ডয়েসে ভ্যালী ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনিস্টিটিউটের যৌথ আয়োজনে প্রিন্ট পত্রিকার সম্পাদকদের কর্মশালা সম্পন্ন ●   ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ●   ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ●   ভোলায় জমি দখলের খবর পেয়ে স্ট্রোক করে মারা গেলেন প্রবাসী ●   ভোলার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ভোলা, শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১

ভোলার সংবাদ
সোমবার ● ৮ জুন ২০১৫
প্রথম পাতা » চাকরির খবর » কলাপাড়ায় শিক্ষকের বেত্রাঘাতে ৭ শিক্ষার্থী আহত
প্রথম পাতা » চাকরির খবর » কলাপাড়ায় শিক্ষকের বেত্রাঘাতে ৭ শিক্ষার্থী আহত
৫২৬ বার পঠিত
সোমবার ● ৮ জুন ২০১৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

কলাপাড়ায় শিক্ষকের বেত্রাঘাতে ৭ শিক্ষার্থী আহত

---

কলাপাড়া :: পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষায় নকল সরবারহ করার অভিযোগে এক শিক্ষক সাত ছাত্রকে বেত্রাঘাত করে গুরুতর আহত করেছে। সোমবার সকালে উপজেলার চম্পাপুর ইউনিয়নের উত্তর পূর্ব পাটুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিরন, তুহিন, প্রিন্স, মিলন, সোহাগ, নুর সায়েদ ও সোহাগকে পিটিয়ে আহত করে। সহপাঠিরা আহত শিক্ষার্থীদের উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে নিয়ে আসলে তিনি চিকিৎসা করানোর পরামর্শ দেন। এদের মধ্যে শিক্ষার্থী হিরন গুরুতর আহত হওয়ায় তাকে কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় ও সহপাঠিদের সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ মে রোববার পরীক্ষা চলাকালীন একই বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র হিরন ওই বিদ্যালয়ের অন্য এক শিক্ষার্থীকে নকল সরবারহের চেষ্টা করে। এই অভিযোগে পরদিন সোমবার সকাল দশটায় বিদ্যালয়ের অংক শিক্ষক মাইনুল হোসেন হিরনকে বেত্রাঘাত করেন।
চিকিৎসা নিতে আসা আহত শিক্ষার্থীরা আভিযোগ করে জানান, হিরনকে অতিরিক্ত বেত্রাঘাত করার এক পর্যায় থামাতে গেলে আমাদেরও বেত্রাঘাত করেন। এ ব্যাপারে শিক্ষক মাইনুল হোসেনের সাথে কথা বললে তিনি জানান, এটা আমার অন্যায় হয়েছে। তবে তাদের আপরাধ মার্জনীয় ছিল না। সকলকে নিষেধ করা সত্ত্বেও হিরনসহ কয়েকজন ছাত্র গত তিনদিন ধরে পরীক্ষা হলে অন্যান্য ছাত্রদের নকল সরবারহ করে অসছিল। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. বজলুর রহমান জানান, ঘটনার সময় আমি বিদ্যালয়ে উপস্থিত ছিলাম না। তবে আমি অন্যান্য শিক্ষকদের কাছ থেকে ঘটনাটি শুনেছি। উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল মোতালেব তালুকদার সাংবাদিকদের জানান, ছাত্ররা আমার কাছে আসছিল তাদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠিয়েছি। এছাড়া অভিযুক্ত শিক্ষক ঘটনার জন্য দু:খ প্রকাশ করেছে। মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাজী রুহুল আমিন সাংবাদিকদের জানান, আমি ঢাকায় একটি কর্মশালায় রয়েছি। খোঁজ খবর নিয়ে ব্যবস্থা নেব।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

© 2024 দ্বীপের সাথে ২৪ ঘণ্টা Bholar Sangbad, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।