শিরোনাম:
●   ভোলার কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে চাঁদপুরের মোহনায় অগ্নিকাণ্ড ●   উদ্ভাস-উন্মেষ-উত্তরণ এখন দ্বীপ জেলা ভোলায় ●   ভোলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আ’লীগের সমর্থিত প্রার্থী বশীর উল্লাহ সভাপতি, সম্পাদক মাহাবুবুল হক লিটু নির্বাচিত ●   ভোলা জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় ●   চরফ্যাশনে দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়লো চট্টগ্রামগামী বাস ●   ডয়েসে ভ্যালী ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনিস্টিটিউটের যৌথ আয়োজনে প্রিন্ট পত্রিকার সম্পাদকদের কর্মশালা সম্পন্ন ●   ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ●   ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ●   ভোলায় জমি দখলের খবর পেয়ে স্ট্রোক করে মারা গেলেন প্রবাসী ●   ভোলার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ভোলা, রবিবার, ৫ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১

ভোলার সংবাদ
সোমবার ● ৫ অক্টোবর ২০১৫
প্রথম পাতা » জাতীয় » বাংলার মানুষের জন্য যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
প্রথম পাতা » জাতীয় » বাংলার মানুষের জন্য যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
৪৭৬ বার পঠিত
সোমবার ● ৫ অক্টোবর ২০১৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বাংলার মানুষের জন্য যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী

 ---

ঢাকা • জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক সর্বোচ্চ সম্মাননা চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ এবং আইসিটি টেকসই উন্নয়ন পুরস্কার দেশের মানুষকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ দুই পুরস্কার পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সোমবার বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় নাগরিক সংবর্ধনা দেয় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন।এ সংবর্ধনায় ওই দুই পুরস্কার তিনি দেশবাসীকে উৎসর্গ করেন।সংবর্ধনায় দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ অনেক কিছুই অর্জন করেছে। আজকের সব অর্জন বাংলার জনগণকে দিয়ে দিলাম। বাংলার মানুষের জন্য আমি যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত। এই বিজয় বাঙালি জাতির। বাঙালি বিশ্ব সভায় যেন মর্যাদার আসন পায় সেটাই আমাদের লক্ষ্য। আজকের পুরস্কার বাংলার জনগণকে উৎসর্গ করলাম।প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বাবা সারা জীবন বাংলার মানুষকে ভালোবেসেছিলেন।দেশকে উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে জনগণের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করব। সারা জীবন দেশের মানুষের জন্য কাজ করবই। বাংলার মানুষের জন্য আমার জীবন উৎসর্গ করেছি। সোনার বাংলা আমরা ইনশা আল্লাহ গড়ে তুলব।প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মেহনতি মানুষ যেন দুমুঠো ভাত পায় সেটাই আমাদের লক্ষ্য। ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এই দেশে ১৬ কোটি মানুষের বাস। উন্নয়ন করতে গেলে স্বাভাবিকভাবেই পরিবেশের ওপর চাপ পড়ে। পরিবেশের ভারসাম্য যেন রক্ষা হয় সেই পরিকল্পনা মতোই কাজ করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে নিয়ে অনেক চক্রান্ত হয়েছে, আজ বিশ্ব সভায় বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছে। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত দেশ এবং ২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশ হবে।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নসাধ ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে কাজ করে যাবো। এজন্য যেকোনো ত্যাগ করতে প্রস্তুত আছেন বলেও জানান তিনি। বাবা-মা, ভাইদের হারিয়ে বাংলার মানুষের মাঝে বাবা-মায়ের স্নেহ, ভাইয়ের ভালোবাসা পেয়েছেন বলে উল্লেখ করে তার সব অর্জন, সব পুরস্কার বাংলার মানুষকে উৎসর্গ করে দেন প্রধানমন্ত্রী। এদেশের মানুষের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ বাংলাদেশ বিশ্বসভায় মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্বসভায় বাংলাদেশের মানুষ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। লাখো শহীদের রক্তে পাওয়া দেশ আর বিজয়ী জাতি মাথা নিচু করে চলবে, তা হতে পারে না। তারা বিশ্বসভায় মর্যাদার আসন পাক সেটাই চাই। তারা মাথা গোঁজার ঠাঁই পাবে না, অন্ন পাবে না, তা হতে পারে না। তাই যে চেতনা নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে, সেই গরিব কৃষক মেহনতি মানুষ উন্নত জীবন পাবেন, সেটাই আমার লক্ষ্য। কারও কাছে হাত পেতে নয়, কারো মুখাপেক্ষী হয়ে নয়, এদেশের মানুষ হবে সব দিক দিয়ে স্বাবলম্বী বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা বলেন, শুধু পুরস্কারের জন্য বা পুরস্কার অর্জন করেই আমরা বসে থাকিনি। সীমিত সম্পদ দিয়েই আমরা সবুজ সোনার বাংলাদেশকে সবুজ রাখতে নিজেরাই কার্যক্রম শুরু করেছি। একদিকে পরিবেশ রক্ষা, অন্যদিকে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করে পরিকল্পনা অনুযায়ী এগিয়ে যাচ্ছি আমরা। ‍কারণ, আমার দেশের পরিবেশ রক্ষা করতে হবে।পাশাপাশি দেশকে উন্নত করতে হবে।তিনি জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবেলায় খরাসহিষ্ণু ধানসহ বিভিন্ন গবেষণার ওপর জোর দিয়েছি। নদী-নালা রক্ষায় কাজ চলছে। সেই সঙ্গে নদীর নাব্যতা রক্ষা করে আমিষ উৎপাদন অর্থাৎ মাছের উপাদন বাড়াতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছি। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে কাজ করছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ করার ঘোষণা দিয়েছি। প্রযুক্তি ব্যবহার করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। উন্নয়ন করতে গেলে পরিবেশের ক্ষতি হয়। কিন্তু পরিবেশকে রক্ষা করে ভারসাম্য রক্ষা করে এবং মানুষ যাতে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারেন- সে লক্ষ্য নিয়েই আমরা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।শেখ হাসিনা বলেন, আজকের দিনে প্রতিজ্ঞা করছি, ক্ষুধা,দারিদ্র্যমুক্ত এবং আজকের শিশুদের জন্য একটি বাসযোগ্য বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করে যাবো। এটাই আমার প্রতিজ্ঞা। আমার বাবা এদেশের মানুষকে গভীরভাবে ভালোবেসেছিলেন। তাকেও ভালোবেসেছে এদেশের মানুষ। আর স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে যখন দেশে ফিরলাম, তখন দেশের মানুষ আমাকেও ভালাবেসেছে। তাদের জন্য সোনার বাংলা আমরা গড়ে তুলবো। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে উঠবে বলে আবারও দৃঢ় প্রতিজ্ঞা উচ্চারণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি যখন ১৯৮১ সালের ১৭ মে এই বাংলাদেশে ফিরে এলাম, তখন হাজার হাজার মানুষ এসেছিল। কিন্তু তখন আমি পাইনি আমার বাবা-মা, ভাইবোনকে। শুধু পেয়েছিলাম এই বাংলার মানুষকে। আমার পিতা তথা জাতির পিতা এই দেশকে স্বাধীন করেছিল, এই দেশকে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত করার জন্য। আমি আমার বাবার সেই অসম্পূর্ণ স্বপ্নকে বাস্তয়নের অঙ্গীকার করেছি। আর এ লক্ষ্যেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তিনি আরো বলেন, আমার এখন একটাই কামনা-বাসনা এই বাংলার মানুষ যেন দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেয়ে উন্নত জীবন লাভ করে। কেননা যে জাতি নিজের রক্ত দিয়ে এই দেশকে স্বাধীন করতে পারে, সেই জাতি কোনো দিন ক্ষুধা নিপড়ন ও দারিদ্র্যতার মধ্যে থাকতে পারে না। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের সরকারের অঙ্গীকার ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ করার। আমরা ইতোমধ্যে সেই লক্ষ্যের কাছাকাছি এসেছি। যার ফলশ্র�তি স্বরুপ এই আইসিটি পুরস্কার। তাছাড়া আমাদের দেশ জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে যদি সমুদ্রের পানি ১ মিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হয়, তাহলে কোটি কোটি মানুষ মারা যাবে। তাই এই বাংলাদেশকে বাসযোগ্য ও উপযোগী পরিবেশে গড়ার তোলের জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। যা সারা বিশ্বের কাছে আলোচিত হয়েছে। যার স্বীকৃতি হিসেবেই আমরা �চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ� পুরস্কার লাভ করেছি। আর যেসব পুরস্কার পেয়েছি সেগুলোও বাংলার মানুষের জন্য উৎসর্গ করছি। এরপর তিনি বলেন, আমার বাবার কাছ থেকে সব সময় একটা কবিতা আবৃত্তি করতে শুনতাম সেটা হলো- উদয়ের পথে শুনি কার বাণী, ভয় নাই ওরে ভয় নাই। নিঃশ্বাসে প্রাণ যে করেছে দান, ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই। একই সঙ্গে তাকে সংবর্ধনা দেওয়ার জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনকে ধন্যবাদ জানান।পাশাপাশি অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য অংশগ্রহণকারী শিশুসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে এবং অতিথিদের ধন্যবাদ জানান তিনি। বিকেল সাড়ে চারটায় শুরু হওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনিসুল হক। অনুষ্ঠানে বিশিষ্টজনদের বক্তৃতার পাশাপাশি ছিলো মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। এ অনুষ্ঠানে শিশু-কিশোরদের বিভিন্ন পরিবেশনার পাশাপাশি সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন শিল্পীরা।অনুষ্ঠানে সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা ছাড়াও সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন।জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭০তম অধিবেশনে যোগ দিয়ে শনিবার (৩ অক্টোবর) দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।সেখানে পরিবেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় তাকে চ্যাম্পিয়ন অব দি আর্থ পদকে ভূষিত করা হয়। এছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় তিনি পান আইসিটি সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড।





জাতীয় এর আরও খবর

ভোলার কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে চাঁদপুরের মোহনায় অগ্নিকাণ্ড ভোলার কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে চাঁদপুরের মোহনায় অগ্নিকাণ্ড
ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ!
তজুমদ্দিনে প্রধানমন্ত্রীর উপহার মুজিববর্ষের ঘর নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ তজুমদ্দিনে প্রধানমন্ত্রীর উপহার মুজিববর্ষের ঘর নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ
ভোলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শ্বশুর-জামাইসহ নিহত-৩ ভোলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শ্বশুর-জামাইসহ নিহত-৩
ভোলায় বাস ও অটোরিকশা সংঘর্ষে দুই কলেজ ছাত্রীসহ নিহত ৪ ভোলায় বাস ও অটোরিকশা সংঘর্ষে দুই কলেজ ছাত্রীসহ নিহত ৪
ভোলা-বরিশাল রুটে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ, এমভি আওলাদ লঞ্চে ভাংচুরের অভিযোগ ভোলা-বরিশাল রুটে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ, এমভি আওলাদ লঞ্চে ভাংচুরের অভিযোগ
ভোলায় ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে সহস্রাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত, নিহত ৪, নৌযান চলাচল শুরু ভোলায় ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে সহস্রাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত, নিহত ৪, নৌযান চলাচল শুরু
ভোলায় সিত্রাংয়ের প্রভাবে জনজীবন বিপর্যস্ত, ৭ নম্বর সংকেত, নৌযান চলাচল বন্ধ, বিদ্যুৎ বিছিন্ন,৭৪৬ আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত ভোলায় সিত্রাংয়ের প্রভাবে জনজীবন বিপর্যস্ত, ৭ নম্বর সংকেত, নৌযান চলাচল বন্ধ, বিদ্যুৎ বিছিন্ন,৭৪৬ আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত
ভোলার ২২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপ-পরিচালকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ভোলার ২২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপ-পরিচালকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

© 2024 দ্বীপের সাথে ২৪ ঘণ্টা Bholar Sangbad, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।