শিরোনাম:
●   ভোলার কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে চাঁদপুরের মোহনায় অগ্নিকাণ্ড ●   উদ্ভাস-উন্মেষ-উত্তরণ এখন দ্বীপ জেলা ভোলায় ●   ভোলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আ’লীগের সমর্থিত প্রার্থী বশীর উল্লাহ সভাপতি, সম্পাদক মাহাবুবুল হক লিটু নির্বাচিত ●   ভোলা জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় ●   চরফ্যাশনে দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়লো চট্টগ্রামগামী বাস ●   ডয়েসে ভ্যালী ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনিস্টিটিউটের যৌথ আয়োজনে প্রিন্ট পত্রিকার সম্পাদকদের কর্মশালা সম্পন্ন ●   ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ●   ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ●   ভোলায় জমি দখলের খবর পেয়ে স্ট্রোক করে মারা গেলেন প্রবাসী ●   ভোলার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ভোলা, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১

ভোলার সংবাদ
রবিবার ● ৫ জুলাই ২০১৫
প্রথম পাতা » জাতীয় » আনফিট ৫শ’ লঞ্চে ঈদ স্পেশাল সার্ভিস!!!
প্রথম পাতা » জাতীয় » আনফিট ৫শ’ লঞ্চে ঈদ স্পেশাল সার্ভিস!!!
৫০৩ বার পঠিত
রবিবার ● ৫ জুলাই ২০১৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আনফিট ৫শ’ লঞ্চে ঈদ স্পেশাল সার্ভিস!!!

আনফিট ৫শ’ লঞ্চে ঈদ স্পেশাল সার্ভিস!!!

ঢাকা :: ঈদ উপলক্ষে লঞ্চের অগ্রীম টিকিট বিক্রি শুরু না হলেও ক্যাবিন বুকিং শুরু হয়েছে। আগামী সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হতে পারে। ঢাকা-বরিশাল, চাঁদপুর, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন রুটে যত লঞ্চ চলে এবার তার চেয়েও বেশি স্পেশাল লঞ্চ চালুর উদ্যোগ নিচ্ছেন মালিকরা। এরইমধ্যে কেরানীগঞ্জসহ বিভিন্ন ডক ইয়ার্ডে লঞ্চে রঙ করা ও মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। রাত-দিন খেটেখুটে এসব লঞ্চ প্রস্তুত করা হচ্ছে দক্ষিণবঙ্গের ঘরমুখি মানুষের ঘরে ফেরার পথে বহনের জন্য। কিন্তু ঈদের এই ঘরে ফেরা কতটা নিরাপদ হবে তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। গত বছরের লঞ্চডুবির ঘটনায় অসংখ্য প্রাণহানির অভিজ্ঞতাও ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রা থেকে নিবৃত্ত করতে পারছে না যাত্রীদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সারাদেশে প্রায় ৫শ’ রঙচটা, লক্করঝক্কর ও আনফিট লঞ্চকে জোড়াতালি দিয়ে প্রস্তুত করা হচ্ছে ঈদে ঘরে ফেরা মানুষের জন্য। এর মধ্যে অতি ঝুঁকিপূর্ণ লঞ্চের সংখ্যাই আছে আড়াইশর বেশি। এসব লঞ্চে নেই দক্ষ ও যোগ্য চালক। এরপরও ক্রটিযুক্ত নৌযানগুলোকে ফিটনেস সনদ ও রুট পারমিটের মাধ্যমে চলাচলের সুযোগ দেয়া হচ্ছে। সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের (ডিজি শিপিং) ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) অসাধু কর্মকর্তারা এসব নৌযানকে বৈধতা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। জনবল সংকটের দোহাই দিয়ে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় সংস্থা দুটির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কোনো ব্যবস্থাও নিচ্ছে না। ফলে দিন দিন বেপরোয়া হয়ে ওঠছেন তারা। অভিযোগ উঠেছে, ডিজি শিপিংয়ের দুর্নীতিবাজ সার্ভেয়াররা ১০ হাজার থেকে লাখ টাকা ঘুষের বিনিময়ে ঝুঁকিপূর্ণ লঞ্চের ফিটনেস সনদ দিচ্ছেন। ওই সদন অনুযায়ী রুট পারমিট ও সময়সূচি অনুমোদন করছেন বিআইডব্লিউটিএর ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট বিভাগ। এক্ষেত্রেও বড় অংকের টাকা লেনদেন হচ্ছে বলে জানা গেছে। লঞ্চ মালিকরা টাকা দেয়ার পাশাপাশি কর্মকর্তাদের ওপর চাপ তৈরি করেও কাজ আদায় করে নিচ্ছে বলে জানা গেছে। মূলত সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রভাবশালী মালিকদের যোগসাজশিই ঝুঁকিপূর্ণ লঞ্চগুলো চলাচলের সুযোগ পাচ্ছে। আর এতে প্রাণ হারাচ্ছে শত শত মানুষ। সরকারি হিসাব অনুযায়ী, ১৯৭৬ সাল থেকে চলতি জুন পর্যন্ত, ৪০ বছরে ৫৬৭টি বড় নৌ দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৬৩৫ জন মারা গেছেন। নিখোঁজ হয়েছেন আরও প্রায় ৫০০ জন, আহত হয়েছেন প্রায় ৪৬২ জন। তবে বেসরকারি হিসাবে নৌ দুর্ঘটনা ও এতে হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি। দুর্নীতিবাজ অসাধু চক্রের কারণেই ৮০ শতাংশের বেশি দুর্ঘটনা ঘটছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের মহাপরিচালক কমোডর এম জাকিউর রহমান ভূঁইয়া ঝুঁকিপূর্ণ লঞ্চ চলাচলের অনুমোদন প্রসঙ্গে বলেন, ‘অনেক ছোট ছোট লঞ্চ চলাচল করছে সত্য। এগুলোর কাঠামোও ভালো নয়। হঠাৎ করে এসব লঞ্চ বন্ধ করাও সম্ভব নয়।’
তিনি বলেন, ‘এগুলো স্বল্প দূরত্বের নৌপথে চলাচল করছে। ওই পথে বড় আকারের লঞ্চ নেই। বিকল্প ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত এসব লঞ্চ বন্ধ করলে যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়বে। তারপরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ কিছু লঞ্চ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।’ জানা গেছে, গত ৪০ বছরে এসব দুর্ঘটনায় ২০ হাজার মামলা হয়েছে। এর মধ্যে নিষ্পত্তি হয়েছে মাত্র ১৪১টি। বাকি ১৯ হাজার ৯৫৯টি মামলার কোনো হদিস নেই। তাছাড়াও যেসব মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে তার কোনো শাস্তি হয়নি।
সূত্র জানায়, ১৯৬৫ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাইয়ে মাস্টারকে বাধ্য করা, ক্রুটিপূর্ণ নৌ-যান, আনাড়ি যাত্রীদের অসতর্কতা, পাইলটের ভুল (অনভিজ্ঞতা), নৌ-পথের নাব্য হ্রাস, দ্রুত নৌপথ পরিবর্তন ও অপর্যাপ্ত মার্কিংয়ের কারণে ২ হাজার ১২২টি নৌদুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব দুর্ঘটনায় প্রায় ১ হাজার তদন্ত কমটি গঠিত হয়। কমিটি তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দাখিল করে। আর এসব তদন্ত প্রতিবেদনে প্রায় ৩০০ সুপারিশে মামলা হয়েছে প্রায় ২০ হাজার। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো মামলায় শাস্তি হয়নি। এ ব্যাপারে নৌ-সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগের সাবেক পরিচালক মো. এমদাদুল হক (বাদশা)  বলেন, ‘নৌপথে চলাচলকারী নৌ-যানগুলোতে বিআইডব্লিউটিএর মাস্টার পাইলটরা সতর্কতার সঙ্গে চলাচল করলে নৌ-দুর্ঘটনার আশঙ্কা কমবে।’ উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ৬ জুলাই সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার চর মুক্তারপুরের কাছে শীতলক্ষ্যা ও ধলেশ্বরী নদীর মোহনায় একটি জ্বালানি তেলবাহী ট্যাংকারের ধাক্কায় এমএল মদিনার আলো নামের একটি লঞ্চ ডুবে যায়। এটি চাঁদপুরের মতলব থেকে নারায়ণগঞ্জ যাচ্ছিল। এ দুর্ঘটনায় নয় জনের মৃত্যু হয়। তবে মৃতের সংখ্যা আরো অনেক বেশি বলে জানায় লঞ্চের বেঁচে যাওয়া যাত্রীরা।
২০০৩ সালের ২১ এপ্রিল বুড়িগঙ্গা নদীর পাগলা এলাকায় সহস্রাধিক যাত্রী নিয়ে এমভি মিতালী-৩ নদীতে ডুবে যায়। আর এতে প্রায় ২শ যাত্রীর মৃত্যু হয়। ২০০২ সালের ৩ মে ষাটনল এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই সহস্রাধিক যাত্রী নিয়ে নৌ-দুর্ঘটনায় পতিত হয় এমভি সালাহউদ্দিন-২। সেখান থেকে সরকারিভাবে ২৪৫ যাত্রীর লাশ উদ্ধার করা হয়। তবে বেসরকারিভাবে মৃতের সংখ্যা ৪ শতাধিক। ২০০৩ সালের ৮ জুলাই চাঁদপুরে স্মরণকালের আরেকটি নৌ-দুর্ঘটনা ঘটে। আড়াই সহস্রাধিক যাত্রী নিয়ে যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি নাসরিন নদীতে ডুবে যায়। এতে সরকারি হিসাবে ৫০০ যাত্রীর সলিল সমাধি ঘটে। তবে বেসরকারি হিসাবে মৃতের সংখ্যা ৭০০ এর বেশি। ২০০৪ সালের ২২ মে মেঘনায় যাত্রীবাহী এমভি লাইটিং সান ডুবে ৮৬ জন নিহত হয়। ওই বছরেরই ২৩ মে মেঘনায় এমভি দিগন্ত লঞ্চটি যাত্রীসহ ডুবে যায়। ২০০৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি বুড়িগঙ্গায় এমভি মহারাজ ডুবে ১৫০ যাত্রী মারা যায়। এরকম ২০১৪ সালে পদ্মায় এমভি পিনাক ডুবে ১১০ জন যাত্রীর মৃত্যু ও অনেকে নিখোঁজ হন। একই বছর পটুয়াখালীর রামনাবাদ নদীতে এমভি সাথিল-১ লঞ্চ ডুবে ১৬ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। এ দুটি সানকেন ডেক বিশিষ্ট ছোট লঞ্চ। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে পাটুরিয়ার পদ্মা ডুবে যাওয়া এমভি মোস্তফা লঞ্চের দুর্ঘটনার জন্য চালকের অদক্ষতাকে দায়ী করা হয়। দিন-দুপুরে এ দুর্ঘটনায় ৮১ জনের প্রাণহানি ঘটে। এর আগে গত বছর মুন্সীগঞ্জের রসুলপুরে মেঘনা নদীতে এমভি মিরাজ-৪ লঞ্চ ডুবে ৫৪ জনের মৃত্যু হয়। ওই ঘটনার জন্য লঞ্চচালক রফিকুল ইসলামকে দায়ী করা হয়েছে। জানা গেছে, চালক রফিকুল ইসলাম কুক থেকে দ্বিতীয় শ্রেণীর চালক হিসেবে নিয়োগ পান। তাকে চালকের সনদ (সনদ নম্বর ৩৬২৩) দিয়েছে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতর। অযোগ্যদের চালকের লাইসেন্স দেয়া বন্ধে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের বর্তমান ও আগের মহাপরিচালক কিছু উদ্যোগ নিলেও একটি চক্রের বাধায় তা পুরোপুরি সফল হয়নি বলে জানা গেছে। লঞ্চ মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-চলাচল (যা-প) সংস্থার নেতা ও লঞ্চ মালিক মো. সাহাবউদ্দিন মিলন বলেন, ‘নির্দিষ্ট কোনো কারণে নৌ-দুর্ঘটনা ঘটে না। দুর্ঘটনা ঘটলে বিআইডব্লিউটিএ এবং সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তর একে অপরের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা করায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আসল কারণ অনুদঘাটিত থাকে। মাঝখান দিয়ে একটি তৃতীয় পক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-চলাচল সংস্থার প্রেসিডেন্ট মাহাবুব উদ্দীন আহমদ বীর বিক্রম বলেন, ‘স্বল্প দূরত্বের পথগুলোতে ছোট লঞ্চগুলো চলাচল করছে। ওই সব রুটে যে সংখ্যক যাত্রী ও যে পরিমাণ মাল বহন করা হয়, আর্থিক বিবেচনায় তা লাভজনক নয়। তবুও জনস্বার্থে মালিকদের বড় লঞ্চ তৈরিতে উৎসাহিত করছি। তাদের বলেছি, ছোট লঞ্চের বিপরীতে বড় লঞ্চ প্রতিস্থাপনের সুযোগ দেয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রশাসনের সামনে অবৈধ স্পিড বোট, ট্রলার ও ফিশিংবোটে যাত্রী বহন করা হয়। এতে লঞ্চের যাত্রী কমে যাচ্ছে। মালিকেরা বড় লঞ্চ নামানো লাভজনক মনে করছেন না।’





জাতীয় এর আরও খবর

ভোলার কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে চাঁদপুরের মোহনায় অগ্নিকাণ্ড ভোলার কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে চাঁদপুরের মোহনায় অগ্নিকাণ্ড
ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ!
তজুমদ্দিনে প্রধানমন্ত্রীর উপহার মুজিববর্ষের ঘর নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ তজুমদ্দিনে প্রধানমন্ত্রীর উপহার মুজিববর্ষের ঘর নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ
ভোলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শ্বশুর-জামাইসহ নিহত-৩ ভোলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শ্বশুর-জামাইসহ নিহত-৩
ভোলায় বাস ও অটোরিকশা সংঘর্ষে দুই কলেজ ছাত্রীসহ নিহত ৪ ভোলায় বাস ও অটোরিকশা সংঘর্ষে দুই কলেজ ছাত্রীসহ নিহত ৪
ভোলা-বরিশাল রুটে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ, এমভি আওলাদ লঞ্চে ভাংচুরের অভিযোগ ভোলা-বরিশাল রুটে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ, এমভি আওলাদ লঞ্চে ভাংচুরের অভিযোগ
ভোলায় ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে সহস্রাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত, নিহত ৪, নৌযান চলাচল শুরু ভোলায় ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে সহস্রাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত, নিহত ৪, নৌযান চলাচল শুরু
ভোলায় সিত্রাংয়ের প্রভাবে জনজীবন বিপর্যস্ত, ৭ নম্বর সংকেত, নৌযান চলাচল বন্ধ, বিদ্যুৎ বিছিন্ন,৭৪৬ আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত ভোলায় সিত্রাংয়ের প্রভাবে জনজীবন বিপর্যস্ত, ৭ নম্বর সংকেত, নৌযান চলাচল বন্ধ, বিদ্যুৎ বিছিন্ন,৭৪৬ আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত
ভোলার ২২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপ-পরিচালকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ভোলার ২২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপ-পরিচালকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

© 2024 দ্বীপের সাথে ২৪ ঘণ্টা Bholar Sangbad, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।