‘সঠিক শিক্ষা ও সামাজিক সচেতনতায়ই বাল্য বিয়ে মুক্ত সমাজ গড়তে পারে’

স্টাফ রিপোর্টার: বাল্য বিয়ে ও শিশু নির্যাতন রোধে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। সঠিক শিক্ষা ও সামাজিক সচেতনতায়ই পারে বাল্য বিয়ে মুক্ত সমাজ গড়তে। প্রশাসনের পাশাপাশি স্কুল-কলেজের শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক, ছাত্র-ছাত্রী সহ সুশিল সমাজের অন্যান্য নেতৃবৃন্দের এ ব্যাপারে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। গ্রাম পর্যায়ে জনসচেতনতামূলক সেমিনার করে সাধারণ মানুষকে বাল্য বিয়ের কুফল সম্পর্কে অবহিত করতে হবে। নির্যাতিত শিশুর পাশে দাঁড়াতে হবে। এর মাধ্যমে বাল্য বিয়ে ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। কোথায়ও বাল্য বিয়ে ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটলে প্রশাসনকে অবহিত করলে আমরা কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। এ ব্যাপারে বর্তমান সরকার কঠোর আইন করেছে। জেলা প্রশাসক মোহাং সেলিম উদ্দিন এর সাথে বাল্য বিয়ে ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এসকল কথা বলেন।

সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় বাল্য বিয়ে ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি, এসএ টিভি জেলা প্রতিনিধি এ্যাড. সাহাদাত শাহিন এর নেতৃত্বে কমিটির প্রতিনিধি দল জেলা প্রশাসকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, বাল্য বিয়ে ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সহসভাপতি ও চ্যানেল টুয়েন্টিফোর জেলা প্রতিনিধি আদিল হোসেন তপু, সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক আজকের ভোলা সহ সম্পাদক এম শাহরিয়ার জিলন, যুগ্ম সম্পাদক হুমায়ারা হোসেন সারা, সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াছিনুল ঈমন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ আনিছুর রহমান, সহ-কোষাধ্যক্ষ ফজলে রাব্বী, দপ্তর সম্পাদক এম এ মোতালেব, সহ-প্রচার সম্পাদক গোপাল চন্দ্র দে, শিশু বিষয়ক সম্পাদক সানজিদা হোসেন এশা, নির্বাহী সদস্য মীর নুরে আলম ফরহাদ, এমরান হোসেন, এম মইনুল এহসান, মোকাম্মেল মিশু, আবদুল মমিন প্রমুখ।

এসময় জেলা প্রশাসক এ মহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করায় বাল্য বিয়ে ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির নেতৃবৃন্দকে শুভেচ্ছা জানান। তিনি যে কোন সামাজিক কাজে এ সংগঠনকে সার্বিক সহযোগীতা করার আশ্বাস দেন।

 এবি/এফএইচ