বৃহস্পতিবার ● ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫
প্রথম পাতা » জেলার খবর » ভোলায় প্রাথমিকে পাশের হার ৯৯.৫০ ও জেএসসিতে ৯৮.৫৪
ভোলায় প্রাথমিকে পাশের হার ৯৯.৫০ ও জেএসসিতে ৯৮.৫৪
বিশেষ প্রতিনিধি: প্রাথমিক, এবতেদায়ী ও জেএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে ভোলা জেলায় প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ৯৯.৫০%, এবতেদায়ী ৯৯.৪৩% ও জেএসসিতে ৯৮.৫৪% পাস করেছে। যা বরিশাল বিভাগে ২য় হয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্র জানায়, ফলাফলে ভোলা সদর উপজেলায় প্রাথমিকে পাশের হার ৯৯.৬০ ভাগ এবং এবতেদায়ী ৯৭.২৪ ভাগ। দৌলখান প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ১০০% ও এবতেদায়ী ১০০%, বোরহানউদ্দিন উপজেলায় প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ৯৯.৬৮% ও এবতেদায়ী ১০০%, তজুমদ্দিন উপজেলায় প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ৯৯.০৩% ও এবতেদায়ী ৯৯. ১০০%, লালমোহন উপজেলায় প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ৯৮.৩০% ও এবতেদায়ী ৯৯.৫০%, চরফ্যাশন উপজেলায় প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ১০০% ও এবতেদায়ী ৯৯.৫৯% ও মনপুরা উপজেলা উপজেলায় প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ৯৯.৭৭% ও এবতেদায়ী ১০০% পাস করেছে। প্রাথমিকে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১১৩৫ জন। এবতেদায়ীতে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪১ জন। ভোলায় প্রাথমিকে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮১৬৯ জন ছাত্র ৩৫১৫ জন। ছাত্রী ৪৬৫৪ জন। দৌলতখানে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৫১১ জন। ছাত্র ১৪৪৭ জন এবং ছাত্রী ২০৬৪ জন। বোরহানউদ্দিনে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৪৩২ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১৮৮২ জন এবং ছাত্রী ২৫৫০ জন। তজুমদ্দিনে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২০৩৬। এর মধ্যে ছাত্র ৮২৯ জন এবং ছাত্রী ১২০৭ জন। লালমোহনে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৫৪৮। এর মধ্যে ছাত্র ২৩৫৯ জন এবং ছাত্রী ৩১৮৯ জন। চরফ্যাশনে মোট পরীক্ষার্থী ১০৩৩২ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৪৩৩১ জন এবং ছাত্রী ৫৯৯৩ জন। মনপুরায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১১৪৫ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৪২৬ জন এবং ছাত্রী ৭১৯ জন।
জেলা প্রাথমিক সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা এবিএম খলিলুর রহমান এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, এবছরের পিএসপি পরীক্ষার ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ছাত্র-ছাত্রী এবং অভিভাবকরা। তিনি ভালো ফলাফল করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান।
অপরদিকে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় ভোলায় পাশের হার ৯৮.৫৪%। যা বরিশাল বিভাগে ২য় স্থানে রয়েছে। এ বছর জেলার মোট ২৬৮টি স্কুল থেকে ১৫ হাজার ৮৫০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে। এর মধ্যে পাশ করেছে ১৫ হাজার ৬১৮ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ হাজার ১৮৫ জন। বিষয়টি জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার প্রাণ গোপাল দে নিশ্চিত করেছেন।