বুধবার ● ২৮ অক্টোবর ২০১৫
প্রথম পাতা » জেলার খবর » ছয় দফা দাবিতে ভোলার ৭ উপজেলায় প্রকৃচি-বিসিএস সমন্বয় পরিষদের মানববন্ধন
ছয় দফা দাবিতে ভোলার ৭ উপজেলায় প্রকৃচি-বিসিএস সমন্বয় পরিষদের মানববন্ধন
স্টাফ রিপোর্টার: বেতন-ভাতা গ্রহণ করতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) স্বাক্ষরের পদ্ধতির প্রতিবাদে এবং অষ্টম জাতীয় বেতন কাঠামোতে আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন, মর্যাদা সমুন্নত রাখাসহ ছয় দফা দাবিতে ভোলার ৭ উপজেলায় প্রকৃচি-বিসিএস সম্মন্বয় পরিষদ মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করেছে।
বুধবার সকালে পৃথক পৃথক ভাবে ভোলা সদর, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন ও মনপুরায় ঘন্টাব্যাপী ১৭টি দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এই কর্মসূচি পালন করেন। এসময় তারা দাবি জানিয়ে বলেন-ক্যাডারের মন্ত্রণালয় সেই ক্যাডার দ্বারা পরিচালনা, সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল বহাল পূর্ণবহাল,অন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন,সকল বিভাগের সর্বোচ্চ কর্মকর্তার পদ মর্যাদা এক থাকতে হবে। ক্যাডার সার্ভিসের সকল কর্মকর্তা স্ব স্ব বিভাগ দ্বারা নিয়ন্ত্রণকরতে হবে, সকল ক্যাডার কে পদন্নোতির ক্ষেত্রে সমান সুযোগ, ইউএনওর যৌথ স্বাক্ষরে বেতন বাতিল এর দাবি জানান।
দুপুর ১২ টার দিকে ভোলা প্রেসক্লাবের সামনে জেলার বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, পৌকশলী ,ডাক্তার, কৃষিবিদ সহ আরো অনেকে মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন। এসময় বক্তব্য রাখেন, জেলা সিভিল সার্জেন ডা. ফরিদ আহমেদ, ভোলা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ফখরুল আলম পাশা, ভোলা সরকারি কলেজের উপধক্ষ্য মহসিন গোলদার, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. প্রদীপ কুমাড় কর্মকার, জেলা মৎস কর্মকর্তা প্রতীষ কুমাড় মল্লিক জেলা কৃষি সম্প্রসারনের উপ-পরিচালক প্রশান্ত কুমাড় সাহা ,জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক আবুল কালাম আজাদ,এলজিইডি পৌকশলী সিদ্দিকুর রহমান, ডা. ছামি আহমেদ. ভোলা সরকারি মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যপাক ফরিদুজ্জামান,সহকারী অধ্যপাক মাহাবুব আলম সহ বিভিন্ন শিক্ষকও বিভিন্ন বিভাগেরনেতৃবিন্দ এসময় উপস্তিত ছিলেন।
সভায় বক্তার বলেন,আমারা শিক্ষকরা বেতন চাই না। আমারা চাই আমাদের সম্মান। আমাদের সম্মান ফিরিয়ে দেয়া হউক। কারন শিক্ষকরা জাতি গড়ার কারিগড় । শিক্ষকদের বাদ দিয়ে বা তাঁদের অসম্মান করে কোন জাতি অগ্রসর হতে পারেনা। তাই শিক্ষকদের প্রাপ্য সম্মান দেয়া হউক। এসময় শিক্ষকরা আগামী দিনের বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহণ করেন।