সোমবার ● ১৯ অক্টোবর ২০১৫
প্রথম পাতা » জেলার খবর » ভোলায় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস উদযাপন
ভোলায় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস উদযাপন
স্টাফ রিপোর্টার: “কন্যা শিশুর নিরাপদ পরিবেশ সমৃদ্ধ করবে আগামীর বাংলাদেশ”এই স্লোগানকে সামনে রেখে ভোলায় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস-২০১৫ উদযাপন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে সোমবার সকালে জেলা প্রশাসন ও জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে র্যালি ও আলোচনা সভা ও কন্যা শিশুদের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সকালে জেলা প্রশাসনের কার্যলয় থেকে বণার্ঢ্য একটি র্যালি বের হয়ে ভোলা শহররে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসনে কার্যলয় গিয়ে শেষ হয়। পরে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় । এসময় জেলা মহিলা বিষয় অধিদপ্তরের কর্মকর্তা জেবুন্নেছা এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. সেলিম রেজা।
এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মাহামুদুর রহমান, শুভ্রত কুমাড় শিকদার,শহীদ জিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ খালেদা খানম, উন্নয়নকর্মী বিলকিছ জাহান মুনমুন, ভোলা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শারমিন জাহান শ্যামলি, তালহা তালুকদার বাধঁন সহ আরো অনেকে। এসময় বিভিন্ন স্কুলের শতাধিক কন্যাশিশুরা উপস্তিত ছিলেন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, কন্যা শিশুরা আমাদের ভবিষ্যৎ। তাদের সঠিক ভাবে মর্যাদা দিলে দেশ ও দশের মঙ্গল হবে। আজ সারা দেশের মতো বাংলাদেশের মেয়েরা কোন অংশে পিছিয়ে নেই। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে তারা এগিয়ে যাচ্ছে। এরই সাথে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আজ শিক্ষার ফলাফলে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা ভালো রেজাল্ট করছে। তাই তাদের শিক্ষার সুযোগ করে দিতে হবে। এসময় বক্তারা আরো বলেন, বর্তমানে মেয়েদের ১৮ বছর আগে বিযে দিয়ে দেয়া হচ্ছে।
ইউনিসেফের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে বাংলাদেশে ১৮ বছরের আগে ৬৬ শতাংশ মেয়ে এবং একই বয়সের ৫ শতাংশ ছেলের বিয়ে হচ্ছে। ১০-১৯ বছর বয়সের দুই তৃতীয়াংশ কিশোরী বাল্য বিবাহের শিকার হয়। বাল্যবিবাহ শুধু ব্যক্তিগত ক্ষতি করে না, পারিবারিক, সামাজিক এবং সর্বোপরি রাষ্ট্রের ক্ষতিসাধনেও সহায়ক হয়। তাই কন্যা শিশুদের শিশু বিবাহ দেয়া বন্ধ করতে সবাইকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। বক্তারা বলেন, আমরা শিশুদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে সফল হওয়ার জন্য আমাদের সবাইকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। কন্যা শিশুদের বেড়ে ওঠার জন্য সর্বাত্বক সহযোগিতা করতে হবে। আমরা আর দেখতে চাইনা, কোন কন্যা শিশু অকালে ঝড়ে পডুক, ধংস হোক সুন্দর জীবন।
স্টাফ রিপোর্টার: “কন্যা শিশুর নিরাপদ পরিবেশ সমৃদ্ধ করবে আগামীর বাংলাদেশ”এই স্লোগানকে সামনে রেখে ভোলায় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস-২০১৫ উদযাপন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে সোমবার সকালে জেলা প্রশাসন ও জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে র্যালি ও আলোচনা সভা ও কন্যা শিশুদের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সকালে জেলা প্রশাসনের কার্যলয় থেকে বণার্ঢ্য একটি র্যালি বের হয়ে ভোলা শহররে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসনে কার্যলয় গিয়ে শেষ হয়। পরে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় । এসময় জেলা মহিলা বিষয় অধিদপ্তরের কর্মকর্তা জেবুন্নেছা এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. সেলিম রেজা।
এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মাহামুদুর রহমান, শুভ্রত কুমাড় শিকদার,শহীদ জিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ খালেদা খানম, উন্নয়নকর্মী বিলকিছ জাহান মুনমুন, ভোলা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শারমিন জাহান শ্যামলি, তালহা তালুকদার বাধঁন সহ আরো অনেকে। এসময় বিভিন্ন স্কুলের শতাধিক কন্যাশিশুরা উপস্তিত ছিলেন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, কন্যা শিশুরা আমাদের ভবিষ্যৎ। তাদের সঠিক ভাবে মর্যাদা দিলে দেশ ও দশের মঙ্গল হবে। আজ সারা দেশের মতো বাংলাদেশের মেয়েরা কোন অংশে পিছিয়ে নেই। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে তারা এগিয়ে যাচ্ছে। এরই সাথে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আজ শিক্ষার ফলাফলে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা ভালো রেজাল্ট করছে। তাই তাদের শিক্ষার সুযোগ করে দিতে হবে। এসময় বক্তারা আরো বলেন, বর্তমানে মেয়েদের ১৮ বছর আগে বিযে দিয়ে দেয়া হচ্ছে।
ইউনিসেফের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে বাংলাদেশে ১৮ বছরের আগে ৬৬ শতাংশ মেয়ে এবং একই বয়সের ৫ শতাংশ ছেলের বিয়ে হচ্ছে। ১০-১৯ বছর বয়সের দুই তৃতীয়াংশ কিশোরী বাল্য বিবাহের শিকার হয়। বাল্যবিবাহ শুধু ব্যক্তিগত ক্ষতি করে না, পারিবারিক, সামাজিক এবং সর্বোপরি রাষ্ট্রের ক্ষতিসাধনেও সহায়ক হয়। তাই কন্যা শিশুদের শিশু বিবাহ দেয়া বন্ধ করতে সবাইকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। বক্তারা বলেন, আমরা শিশুদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে সফল হওয়ার জন্য আমাদের সবাইকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। কন্যা শিশুদের বেড়ে ওঠার জন্য সর্বাত্বক সহযোগিতা করতে হবে। আমরা আর দেখতে চাইনা, কোন কন্যা শিশু অকালে ঝড়ে পডুক, ধংস হোক সুন্দর জীবন।