শিরোনাম:
●   উদ্ভাস-উন্মেষ-উত্তরণ এখন দ্বীপ জেলা ভোলায় ●   ভোলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আ’লীগের সমর্থিত প্রার্থী বশীর উল্লাহ সভাপতি, সম্পাদক মাহাবুবুল হক লিটু নির্বাচিত ●   ভোলা জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় ●   চরফ্যাশনে দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়লো চট্টগ্রামগামী বাস ●   ডয়েসে ভ্যালী ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনিস্টিটিউটের যৌথ আয়োজনে প্রিন্ট পত্রিকার সম্পাদকদের কর্মশালা সম্পন্ন ●   ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ●   ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ●   ভোলায় জমি দখলের খবর পেয়ে স্ট্রোক করে মারা গেলেন প্রবাসী ●   ভোলার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ●   আজ ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা মোঃ হাবিবউল্লাহ’র ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী
ভোলা, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ভোলার সংবাদ
শুক্রবার ● ৩ মার্চ ২০১৭
প্রথম পাতা » বিশ্ব » ‘এমন যুদ্ধ কখনও দেখিনি’
প্রথম পাতা » বিশ্ব » ‘এমন যুদ্ধ কখনও দেখিনি’
৫৩৮ বার পঠিত
শুক্রবার ● ৩ মার্চ ২০১৭
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

‘এমন যুদ্ধ কখনও দেখিনি’

 ---

ডেস্ক: নব্বই বছর বয়সী খাতলা আলি আব্দাল্লাহ উত্তর ইরাকেই কাটিয়েছেন জীবনের অধিকাংশ সময়। চোখের সামনে একটার পর একটা যুদ্ধ দেখেছেন। গত সপ্তাহে মসুল থেকে পালিয়ে আসার পর তিনি জানান, এরকম ভয়াবহ যুদ্ধ তিনি আগে কখনও দেখেননি।
ইরাকের মরুভূমি নিজের নাতনির কোলে পার হয়েছেন খাতলা। পথে পড়েছে বন্দুকের গুলি, মর্টার। তিনি সেই হাজার মানুষের মধ্যে একজন যিনি মসুল থেকে পালিয়ে আসতে পেরেছেন।

ইরাকি সেনাবাহিনীর শরণার্থী ক্যাম্পে বসে খাতলা বলেন, আমি নব্বই বছর বয়সী একজন নারী। কখনই এমন যুদ্ধ দেখিনি।

খাতলা সাদ্দাম হোসেনের শাসনকালে ইরান ও কুয়েতের সঙ্গে যুদ্ধ সামনে থেকে দেখেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ ও সাদ্দাম হোসেনের উৎখাতও দেখেন। তার মতে সাদ্দামের সময়ও এত ভয়াবহ ছিল না পরিস্থিতি।

তিনি বলেন, সাদ্দামের সময় আমরা হত্যা ও যুদ্ধের নৃশংসতা নিয়ে ভয়ে থাকতাম। কিন্তু এখনকার মতো এত ভয়ঙ্কর ছিলো না তখন।

গত অক্টোবরে যখন মসুলকে আইএসের হাত থেকে উদ্ধারের অভিযান শুরু হয় তখন খাতলা ইরাকের আল-মামুন জেলায় ছিলেন। বর্তমানে তিনি মার্কিন সহযোগিতায় স্থাপিত ইরাকি সৈন্যের ক্যাম্পে আছেন।

মসুলে থাকার সময় তিনি তার ঘরের নিচের বেজমেন্টে অবস্থান করছিলেন। সাথে ছিলো ২০টি মুরগি। তরুণ বয়সে তিনি ভেড়ার পাল চরিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমি কোনও মুরগি হারাইনি। আমরা বেজমেন্টে আটকে ছিলাম। মুরগির ঘরের চালার ওপর মুহুর্মুহু বুলেটের আঘাত শুনতে পেতাম। আমরা এ যুদ্ধের অবসান চাই। এই যুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্মের জন্য ইতিহাস তৈরি করে দিয়েছে।

সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

© 2024 দ্বীপের সাথে ২৪ ঘণ্টা Bholar Sangbad, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।