শিরোনাম:
●   উদ্ভাস-উন্মেষ-উত্তরণ এখন দ্বীপ জেলা ভোলায় ●   ভোলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আ’লীগের সমর্থিত প্রার্থী বশীর উল্লাহ সভাপতি, সম্পাদক মাহাবুবুল হক লিটু নির্বাচিত ●   ভোলা জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় ●   চরফ্যাশনে দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়লো চট্টগ্রামগামী বাস ●   ডয়েসে ভ্যালী ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনিস্টিটিউটের যৌথ আয়োজনে প্রিন্ট পত্রিকার সম্পাদকদের কর্মশালা সম্পন্ন ●   ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ●   ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ●   ভোলায় জমি দখলের খবর পেয়ে স্ট্রোক করে মারা গেলেন প্রবাসী ●   ভোলার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ●   আজ ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা মোঃ হাবিবউল্লাহ’র ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী
ভোলা, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ভোলার সংবাদ
বুধবার ● ১৩ জুলাই ২০১৬
প্রথম পাতা » চাকরির খবর » টারজানের বাস
প্রথম পাতা » চাকরির খবর » টারজানের বাস
৫২৮ বার পঠিত
বুধবার ● ১৩ জুলাই ২০১৬
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

টারজানের বাস

টারজানের বাস

ডেস্ক • মুভির টারজানকে সবাই দেখেছেন। কিন্তু বাস্তবের টারজানের সাক্ষাৎ পেতে হলে যেতে হবে ভিয়েতনাম। রিয়েল লাইফ টারজান হো ভ্যান ল্যাঙ (৪৪) ও তার বাবা হো ভ্যান তানহ (৮৫)। গত ৪১ বছর ধরে কাং নাগাই জেলার তায় তারার জঙ্গলে বাস করছেন তারা। যুদ্ধের সময় ছেলেকে নিয়ে হো ভ্যান তানহ ঘর ছেড়ে এ জঙ্গলে পালিয়ে আসেন। গত চার দশক ধরে এখানেই চলছে সংসার বাপ-ব্যাটার। বনবাসী হওয়ার পর ২০১৩ সালে তাদের খোঁজ সর্বপ্রথম পাওয়া যায়। যদিও বর্তমানে তারা বনের কাছাকাছি এক বাড়িতে থাকেন। কিন্তু ক’দিন আগে আলোকচিত্রী আলভারো সেরেজোর সঙ্গে ফের বনে ফিরে আসেন। সেরেজো নিজস্ব ব্লগে লিখেছেন, অ‍ামি বুঝতে পেরেছি ল্যাঙ সেখানে যেতে খুবই উত্তেজিত ছিলো, যেখানে সে বেড়ে উঠেছে। আরও লিখেছেন, ল্যাঙ এক সেকেন্ডের জন্যও ইতস্তত করেনি। বলার পরদিন সকালেই আমরা বনের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছি। সারাদিন বনের মধ্যে ঘুরে আমরা তার পুরোনো বাড়িতে গেলাম। ভিয়েতনাম যুদ্ধের কাছাকাছি সময়ে তার বাবা হো ভ্যান তানহ ত্রা কেমের হ্যামলেটে পরিবার নিয়ে সাধারণ জীবনযাপন করতেন। কিন্তু একদিন খনি বিস্ফোরণে তার স্ত্রী ও দ‍ুই ছেলে মারা যান। দুর্ঘটনায় বিক্ষত হৃদয় নিয়ে বাকি এক সন্তান নিয়ে জঙ্গলে পালিয়ে আসেন। এরপর আর নিকটাত্মীয়দের কারও সঙ্গেই যোগাযোগ রাখেননি। বনে তারা ফলমূল, কাসাভা নামের গাছের শেকড় খেয়ে দিন চালিয়েছেন। পাশাপাশি বুনেছেন ভুট্টা। থেকেছেন কাঠ দিয়ে তৈরি খুপড়িতে। পোশাকের চাহিদা মিটেছে গাছের ব‍াকলে। একবার বনে শিকারিরা দুই বুনো লোককে দেখেন। তাদের মাধ্যমে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কানে বনে বাপ-ছেলের জীবনযাপনের বিষয়টি পৌঁছে। তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

© 2024 দ্বীপের সাথে ২৪ ঘণ্টা Bholar Sangbad, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।