শিরোনাম:
●   উদ্ভাস-উন্মেষ-উত্তরণ এখন দ্বীপ জেলা ভোলায় ●   ভোলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আ’লীগের সমর্থিত প্রার্থী বশীর উল্লাহ সভাপতি, সম্পাদক মাহাবুবুল হক লিটু নির্বাচিত ●   ভোলা জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় ●   চরফ্যাশনে দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়লো চট্টগ্রামগামী বাস ●   ডয়েসে ভ্যালী ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনিস্টিটিউটের যৌথ আয়োজনে প্রিন্ট পত্রিকার সম্পাদকদের কর্মশালা সম্পন্ন ●   ভোলায় চারটি সহ সারাদেশে ১৫০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ●   ভোলায় ৩৩৫ কোটি টাকার শহর রক্ষা বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ! ●   ভোলায় জমি দখলের খবর পেয়ে স্ট্রোক করে মারা গেলেন প্রবাসী ●   ভোলার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ●   আজ ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা মোঃ হাবিবউল্লাহ’র ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী
ভোলা, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

ভোলার সংবাদ
বুধবার ● ১৬ মে ২০১৮
প্রথম পাতা » বিশ্ব » এসেছিলেন হুইলচেয়ারে ফিরে গেলেন শহীদ হয়ে
প্রথম পাতা » বিশ্ব » এসেছিলেন হুইলচেয়ারে ফিরে গেলেন শহীদ হয়ে
৯৩২ বার পঠিত
বুধবার ● ১৬ মে ২০১৮
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

এসেছিলেন হুইলচেয়ারে ফিরে গেলেন শহীদ হয়ে

 ---

ডেস্ক: ফিলিস্তিনি যুবক ফাদি আবু সালাহ ২০০৮ সালে গাজায় বিক্ষোভে দুটি পা হারিয়েছিলেন। সোমবার বিক্ষোভে ইসরাইলি গুলিতে নিহতদের মধ্যে তিনিও রয়েছেন। তিনি হুইলচেয়ারে করে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন।
তার বন্ধু ওয়ালিদ মাহমুদ রওক টুইটারে লিখেছেন, ইসরাইলি গোলার আঘাতে কয়েক বছর আগে তার দুটি পা হারাতে হয়েছে। পা ছাড়া তার বাকি শরীরটুকু বেঁচে ছিল। সোমবার ইসরাইলি সেনাবাহিনী তার শরীরের সেই অংশটুকুও হত্যা করেছে।

২০০৮ সালে মারাত্মকভাবে আহত হওয়ার পর চিকিৎসকরা অস্ত্রোপচার করে তার দুই পা কেটে ফেলেছিলেন। মঙ্গলবার আবু সালাহর জানাজায় হাজার হাজার মানুষ অংশ নেন। ইসরাইলি সেনাবাহিনী এই প্রথম কোনো প্রতিবন্ধীকে হত্যা করেছে, তা কিন্ত না। গত জানুয়ারিতে ইব্রাহিম আবু থুরায়া নামের ২৯ বছর বয়সী এক প্রতিবন্ধী যুবককেও তারা হত্যা করে। এক দশক আগে ইসরাইলি হামলায় তিনি তার দুই পা হারিয়েছিলেন।

ইসরাইল সরকার সালাহ হত্যার তদন্ত করেছে। তবে তারা এতে সেনাবাহিনীর কোনো নৈতিক কিংবা পেশাগত ব্যর্থতা দেখতে পায়নি। সোমবার ইহুদিবাদী ইসরাইলের হামলায় ফিলিস্তিনিদের রক্তের বন্যা বয়ে গেছে। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ যেটিকে রক্তগোছল বলে আখ্যায়িত করেছে।

নিহত ৫৮ নিরপরাধ ফিলিস্তিনির মধ্যে আটটি শিশুও ছিল। যাদের সবার বয়স ১৬ বছরের নিচে। তাদের মধ্যে সবচেয়ে কম বয়স ছিল লাইলার। শিশুটি সবে আট মাসে পা দিয়েছিল।





আর্কাইভ


© 2024 দ্বীপের সাথে ২৪ ঘণ্টা Bholar Sangbad, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।